আস সালামু আলাইকুম এই পোস্টে জানতে পারবেন মাথা ব্যাথা কি মাথা ব্যাথা ঘরোয়া চিকিৎসা ৫ টি ১০ টি সেরা ওষুধ মাথা ব্যাথায় নাপা আরো অন্যান্য চিকিৎসা বিস্তারিত জানতে পোস্ট টি অবশ্য গুরুত্বপূর্ণ ভুমিকা রাখবে ইনশাআল্লাহ
ভুমিকা
এক পলকে
মাথা ব্যাথার কারণ কী
মাথা ব্যাথার অনেক কারণ হতে পারে।
টেনশন হেডেক: এটি সবচেয়ে সাধারণ ধরনের মাথাব্যথা, যা মানসিক চাপ, উদ্বেগ, ক্লান্তি, অপর্যাপ্ত ঘুম, বা খাদ্যাভ্যাসের পরিবর্তনের কারণে হতে পারে।
মাইগ্রেন: এটি একটি তীব্র, স্পন্দনশীল মাথাব্যথা যা সাধারণত মাথার একপাশে হয়। মাইগ্রেন বমি বমি ভাব, বমি, আলো বা শব্দের প্রতি সংবেদনশীলতা দ্বারা অনুসরণ করা যেতে পারে।
সাইনাস হেডেক: এটি সাইনাসের সংক্রমণ বা প্রদাহের কারণে হতে পারে। সাইনাস হেডেক সাধারণত মুখ, কপাল এবং চোখের চারপাশে ব্যথা অনুভূত হয়।
ক্লাস্টার হেডেক: এটি একটি তীব্র, গুচ্ছযুক্ত মাথাব্যথা যা সাধারণত চোখের পিছনে বা মাথার একপাশে হয়। ক্লাস্টার হেডেক লাল চোখ, জল চোখ, বা নাক বন্ধ হওয়ার সাথে যুক্ত হতে পারে।
অন্যান্য কারণ:
উচ্চ রক্তচাপ
নিম্ন রক্তচাপ
ডায়াবেটিস
নির্জলীকরণ
ক্যাফিন প্রত্যাহার
অতিরিক্ত ঘুমের ওষুধ ব্যবহার
মাথায় আঘাত
মস্তিষ্কের টিউমার
মেনিনজাইটিস
আপনার মাথাব্যথার কারণ নির্ণয় করতে, একজন ডাক্তারের সাথে কথা বলা গুরুত্বপূর্ণ। ডাক্তার আপনার উপসর্গগুলি সম্পর্কে জিজ্ঞাসা করবেন এবং একটি শারীরিক পরীক্ষা করবেন। তারা রক্ত পরীক্ষা বা ইমেজিং পরীক্ষার মতো অতিরিক্ত পরীক্ষাও নির্দেশ করতে পারে।
মাথাব্যথার চিকিৎসা এর কারণের উপর নির্ভর করে। টেনশন হেডেক এবং মাইগ্রেনের জন্য, ব্যথানাশক ওষুধ, যেমন প্যারাসিটামল বা আইবুপ্রোফেন, সাহায্য করতে পারে। কিছু ক্ষেত্রে, ডাক্তার প্রতিরোধমূলক ওষুধও লিখে দিতে পারেন।
আপনার মাথাব্যথা যদি তীব্র হয়, দীর্ঘস্থায়ী হয়, বা অন্যান্য উপসর্গগুলির সাথে যুক্ত হয়, তাহলে অবিলম্বে একজন ডাক্তারের সাথে দেখা করা গুরুত্বপূর্ণ।
মাইগ্রেনের ব্যথা কমানোর উপায়
মাইগ্রেনের ব্যথা কমানোর উপায়:ওষুধ ছাড়া:আঁধারে এবং শান্ত পরিবেশে বিশ্রাম নিন।
মাথায় ঠান্ডা সেঁক দিন।
গরম পানিতে গোসল করুন।
হালকা ম্যাসাজ করুন।
পর্যাপ্ত পানি পান করুন।
ক্যাফেইন, অ্যালকোহল, এবং চকোলেট এড়িয়ে চলুন।
নিয়মিত ব্যায়াম করুন।
পর্যাপ্ত ঘুমুন।
স্ট্রেস কমাতে চেষ্টা করুন।
ম্যাগনেসিয়াম, ভিটামিন B2, এবং রিবোফ্লাভিন সমৃদ্ধ খাবার খান।
মাইগ্রেনের ব্যথা কমাতে কিছু টিপস:
আপনার মাইগ্রেনের ট্রিগারগুলি চিহ্নিত করুন এবং এড়িয়ে চলার চেষ্টা করুন।
একটি নিয়মিত রুটিন বজায় রাখুন।
স্বাস্থ্যকর খাবার খান।
নিয়মিত ব্যায়াম করুন।
পর্যাপ্ত ঘুমুন।
স্ট্রেস কমাতে চেষ্টা করুন।
মনে রাখবেন, মাইগ্রেনের ব্যথা কমানোর উপায় ব্যক্তিভেদে ভিন্ন হতে পারে। আপনার জন্য কোন উপায়টি সবচেয়ে ভালো কাজ করে তা খুঁজে বের করার জন্য আপনার ডাক্তারের সাথে কথা বলুন।
মাথার ব্যথা কমানোর ঘরোয়া উপায়
প্রথমে, মাথাব্যথার কারণ নির্ণয় করা জরুরি।কারণ অনুযায়ী মাথাব্যথার কিছু ঘরোয়া উপায়:
পানিশূন্যতা:
প্রচুর পরিমাণে পানি পান করুন।
শরীর থেকে পানিশূন্যতা দূর করতে তরল খাবার, যেমন: ফলের রস, স্যুপ, ইত্যাদি খান।
স্ট্রেস:
শান্ত পরিবেশে বিশ্রাম নিন।
হালকা ম্যাসাজ করুন।
ধ্যান বা যোগব্যায়াম করুন।
গরম পানিতে গোসল করুন।
টেনশন হেডেক:
মাথায় ঠান্ডা সেঁক দিন।
গরম পানিতে গোসল করুন।
মাথায় হালকা ম্যাসাজ করুন।
ক্যাফেইন, অ্যালকোহল, এবং চকোলেট এড়িয়ে চলুন।
মাইগ্রেন:
আঁধারে এবং শান্ত পরিবেশে বিশ্রাম নিন।
মাথায় ঠান্ডা সেঁক দিন।
গরম পানিতে গোসল করুন।
হালকা ম্যাসাজ করুন।
পর্যাপ্ত পানি পান করুন।
ক্যাফেইন, অ্যালকোহল, এবং চকোলেট এড়িয়ে চলুন।
নিয়মিত ব্যায়াম করুন।
পর্যাপ্ত ঘুমুন।
স্ট্রেস কমাতে চেষ্টা করুন।
ম্যাগনেসিয়াম, ভিটামিন B2, এবং রিবোফ্লাভিন সমৃদ্ধ খাবার খান।
অন্যান্য:
পর্যাপ্ত ঘুমুন।
নিয়মিত ব্যায়াম করুন।
স্ট্রেস কমাতে চেষ্টা করুন।
স্বাস্থ্যকর খাবার খান।
ধূমপান এবং অ্যালকোহল পান এড়িয়ে চলুন।
মনে রাখবেন, মাথাব্যথার ব্যথা কমানোর উপায় ব্যক্তিভেদে ভিন্ন হতে পারে। আপনার জন্য কোন উপায়টি সবচেয়ে ভালো কাজ করে তা খুঁজে বের করার জন্য আপনার ডাক্তারের সাথে কথা বলুন। গোপনীয়তা সহায়তা হাবের সর্বশেষ আপডেট দেখুনএকটি নতুন উইন্ডোতে খোলে৷
সাম্প্রতিক
মাথা ব্যথা কমানোর কিছু উপায়:
পথ, ব্যথার কারণ বের করার চেষ্টা করুন:
অভাবের: যথেষ্ট ঘুম (৭-৮ ঘণ্টা) না হলে মাথা ব্যথা হতে পারে।
খাবার না বলা: খাবারের তালিকা না শর্করার রক্তের কথা বলার সময় ব্যথা হতে পারে।
পানি শূন্যতা: পর্যাপ্ত পানি না পান ডিহাইড্রেশন হতে পারে, যা মাথা ব্যথার কারণ হতে পারে।
চাপ: দুশ্চিন্তা, চাপ, টেনশন মাথাব্যথার কারণ।
সমস্যা: দীর্ঘক্ষণ মোবাইল, কম্পিউটার ব্যবহার, আবেদনের কারণতা মাথাব্যথার হতে পারে।
অন্যান্য কারণ: মাইগ্রেন, উচ্চ রক্তচাপ, সাইনা লাগা ইত্যাদি কারণ মাথাব্যথা হতে পারে।
ব্যথার কারণ বের করার পর, আবার ব্যথা কমাতে পারেন:
গরম সেঁক: গরম পানিতে ভেজা তোমায় সেঁক প্রশ্নের জবাব।
তীব্র সেক: বরফের টুকরো কাপড়ে মুসালো সেঁক বাধাও চেষ্টা।
সাজ: মাথা, ঘাড়, কাধে হালকা ম্যাজকে ম্যাঁ ব্যথা সমস্যা।
আদা: আদা চা বা আদা চিবিয়ে কষ্ট কঠিন।
পানি: ক্লিক পানি ডিহাইন্ডেশন দূর হয় এবং ব্যথা করতে সমস্যা পান।
: পর্যাপ্ত ঘুম ঘুম ঘুম দূর করতে সাহায্য করা।
খাবার: সময়মতো কেন্দ্র কর খাবার খান।
আধিকারিক যত্ন: দীর্ঘক্ষণ মোবাইল, কম্পিউটার ব্যবহার না করা, প্রযুক্তি বিশ্রাম।
শক্তি:
ব্যথাপ্রনাশক: প্যারাসিটামল, আইবুফেন ইত্যাদি ব্যথানাশক কষ্ট কমতে পারে।
মাইগ্রেনের পরিস্থিতি: মাইগ্রেনের ব্যথা কমতে নির্দিষ্ট কিছু আছে।
সমস্যা সমাধান: সমস্যার কারণে মাথা ব্যথা হলে ডাক্তারের পরামর্শ অনুযায়ী ব্যবহার করতে হবে।
কিছু সতর্কতা:
বারবার মাথা ব্যথা হলে ডাক্তারের পরামর্শ নিন।
মানসিক চাপ নাশক ব্যবহার না করা উচিত।
গ্রোবতী ও স্তন্যদানকারী ডাক্তারের পরামর্শ অনুযায়ী মা ব্যবহার করতে হবে।
উল্লেখ্য, উপরোক্ত তথ্য শুধুমাত্র সাধারণ জ্ঞানের জন্য। সাধারণ সিদ্ধান্ত নেওয়ার আগে অবশ্যই একজন ডাক্তারের পরামর্শ নিন।
আধ কপালি মাথা ব্যাথা
আধ কপালি মাথা ব্যাথা, যা মাইগ্রেন পরিচিত, মাথার এক দিকে তীব্র অবস্থা একটি অবস্থা। এটি সাধারণত ৪ থেকে ৭২ ঘন্টা স্থায়ী হয় এবং বমি বমি ভাব, বমি, আলো ও শব্দের প্রতি সংবেদনশীলতার সাথে সাথে থাকতে পারে।
কারণ:
মাইগ্রেনের সঠিক কারণ এখনও অজানা। তবে এটির রক্তনালী অস্থায়ী হওয়ার কারণে হতে পারে।
অনুরূপ:
মাথার এক দিকে তীব্র ব্যথা
বমি বমি ভাব
বমি
আলো ও শব্দের প্রতি সংবেদনশীলতা
সম্পূর্ণি
মাথা ঘোরা
চিকিৎসা:
মাইগ্রেনের চিকিৎসার জন্য স্বাস্থ্য প্রধান উপায় রয়েছে:
নিয়ন্ত্রণমূলক চিকিৎসা: এই চিকিৎসা লক্ষ্য মাইক্যাগ্রেনের নিয়ন্ত্রণ সংখ্যা ও তীব্রতা কমানো।
উপশমমূলক দূরত্ব চিকিৎসা: এই চিকিৎসা লক্ষ্য মাইগ্রেনের সমাধানের সময় ব্যথা ও অন্যান্য উপসর্গ করা।
নীতিগত চিকিত্সার জন্য কঠোর:
বিটা-ব্লকার্স
ক্যালসিয়াম ভিডিও ব্লকার্স
অ্যান্টিডিপ্রেসেন্ট
অ্যান্টিকনভালসেন্ট
উপশমমূলক চিকিৎসার জন্য কঠোর:
ব্যথানাশক
ট্রাইপট্যানস
এরগোটামাইনস
অন্যান্য উপায়:
পর্যাপ্ত ঘুম
ব্যায়াম
স্বাস্থ্যকর খাদ্যাভ্যাস
জোর চাপ কমানো
কখন ডাক্তার দেখাবেন:
যদি আপনার মাথাব্যথা খুব কঠিন হয়
যদি আপনার মাথাব্যথা হয়
যদি আপনার মাথাব্যথার সাথে জ্বর, ঘাড় শক্ত, বিভ্রান্তি, দৃষ্টি সমস্যা ইত্যাদি উপসর্গ থাকে
মনে রাখবেন, উপরোক্ত তথ্য শুধুমাত্র সাধারণ জ্ঞানের জন্য। সাধারণ সিদ্ধান্ত নেওয়ার আগে অবশ্যই একজন ডাক্তারের পরামর্শ নিন।
তাত্ক্ষণিক মাইগ্রেনের উপশমের জন্য 5 টিপস
এখানে 5টি টিপস দেওয়া হল যা আপনাকে তাত্ক্ষণিক মাইগ্রেনের উপশম করতে সাহায্য করতে পারে:
একটি অন্ধকার, শান্ত উচ্ছেদ। আলো এবং শব্দ মাইগ্রেনকে আরও খারাপ করতে পারে, তাই একটি অন্ধকার, শান্ত শান্ত শুয়ে উপশম সাহায্য করতে পারে। আইন মাস্ক এবং ইয়ারপ্লাগ ব্যবহার করাও সহায়ক হতে পারে।
শান্ত সেঁক ব্যবহার করুন। শান্ত সেঁক ব্যথা কমাতে এবং প্রদাহ কমতে সাহায্য করতে পারে। আপনার কপালে ঘাড়ের পিছনে বা আপনার হাতের কবজিতে, সেঁক প্রয়োগ করুন 10-15 মিনিটের জন্য একবার, বেশ কয়েকবার।
মাইগ্রেনের জন্য শান্ত সেঁক ব্যবহার করুনএকটি নতুন উইন্ডোতে খোলে
মাইগ্রেনের জন্য ঠান্ডা সেঁক ব্যবহার করুন
হাইড্রেটেড ডিহাই মাইগ্রেনেশন আরও বেশি করতে পারে, তাইকে আপনার ভোটে পানি পান এবং অন্যান্য তরল করা গুরুত্বপূর্ণ। পানি, ক্যাফেইন-মুক্ত চা এবং স্পোর্টস ড্রিঙ্ক বিকল্প বিকল্প।
ক্যাফেইন এবং অ্যালকোহল এ চালান। ক্যাফেইন এবং অ্যালকোহল ট্রাই যাগার মাইগ্রেন আনতে পারে। মাইগ্রেন হলে এই পদ্ধতিগুলি এড়িয়ে চলুন।
ওভার- ডিসকাউন্ট ব্যথানাশক- নিন। আইবুপ্রোফেন বা অ্যাসিটামিনোফেনের ওভার-দ্য ডিসেন্টারের মতো ব্যথানাশক কষ্ট মাইগ্রেনের ব্যথা কমতে সাহায্য করতে পারে। নির্দেশাবলী শর্তাবলী গ্রহণ করতে গ্রহণ না করা।
আপনার ডাক্তারের সাথে সমস্যামূলক চিকিৎসার বিকল্প সম্পর্কে কথা বলা উচিত। নিয়ন্ত্রণমূলক চিকিৎসা মাইগ্রেনের নিয়ন্ত্রণের সংখ্যা এবং কঠোরতা কমাতে সাহায্য করতে পারে।
ষ্টিকর খাবার খান।
চোখের যত্ন: দীর্ঘক্ষণ মোবাইল, কম্পিউটার ব্যবহার না করা, নিয়মিত চোখের বিশ্রাম নেওয়া।
আধ কপালি মাথা ব্যাথা
আধ কপালি মাথা ব্যাথা:আধ কপালি মাথা ব্যাথা, যা মাইগ্রেন নামেও পরিচিত, মাথার একদিকে তীব্র ব্যথা হওয়ার একটি অবস্থা। এটি সাধারণত ৪ থেকে ৭২ ঘন্টা স্থায়ী হয় এবং বমি বমি ভাব, বমি, আলো ও শব্দের প্রতি সংবেদনশীলতা এর সাথে থাকতে পারে।
কারণ:
মাইগ্রেনের সঠিক কারণ এখনও অজানা। তবে ধারণা করা হয় যে মস্তিষ্কের রক্তনালীতে অস্থায়ী পরিবর্তনের কারণে এটি হতে পারে।
লক্ষণ:
মাথার একদিকে তীব্র ব্যথা
বমি বমি ভাব
বমি
আলো ও শব্দের প্রতি সংবেদনশীলতা
ক্লান্তি
মাথার ঘোরা
চিকিৎসা:
মাইগ্রেনের চিকিৎসার জন্য দুটি প্রধান উপায় রয়েছে:
প্রতিরোধমূলক চিকিৎসা: এই চিকিৎসার লক্ষ্য হলো মাইগ্রেনের হামলার সংখ্যা ও তীব্রতা কমানো।
উপশমমূলক চিকিৎসা: এই চিকিৎসার লক্ষ্য হলো মাইগ্রেনের হামলার সময় ব্যথা ও অন্যান্য উপসর্গ দূর করা।
প্রতিরোধমূলক চিকিৎসার জন্য ব্যবহৃত ওষুধ:
বিটা-ব্লকার্স
ক্যালসিয়াম চ্যানেল ব্লকার্স
অ্যান্টিডিপ্রেসেন্ট
অ্যান্টিকনভালসেন্ট
উপশমমূলক চিকিৎসার জন্য ব্যবহৃত ওষুধ:
ব্যথানাশক
ট্রিপট্যানস
Ergotamines
অন্যান্য উপায়:
পর্যাপ্ত ঘুম
নিয়মিত ব্যায়াম
স্বাস্থ্যকর খাদ্যাভ্যাস
মানসিক চাপ কমানো
কখন ডাক্তার দেখাবেন:
যদি আপনার মাথাব্যথা খুব তীব্র হয়
যদি আপনার মাথাব্যথা নিয়মিত হয়
যদি আপনার মাথাব্যথার সাথে জ্বর, ঘাড় শক্ত হওয়া, বিভ্রান্তি, দৃষ্টি সমস্যা ইত্যাদি উপসর্গ থাকে
মনে রাখবেন, উপরোক্ত তথ্য শুধুমাত্র সাধারণ জ্ঞানের জন্য। কোনও সিদ্ধান্ত নেওয়ার আগে অবশ্যই একজন ডাক্তারের পরামর্শ নিন
মাথার এক পাশে ব্যাথার ঔষধ
মাথার এক পাশে ব্যাথার জন্য বেশ কিছু ঔষধ আছে। তবে, কোন ঔষধটি আপনার জন্য সবচেয়ে ভালো কাজ করবে তা নির্ভর করে আপনার ব্যথার ধরন, তীব্রতা এবং অন্যান্য স্বাস্থ্য সমস্যার উপর।
কিছু সাধারণ ঔষধের নাম:
ব্যথানাশক:
প্যারাসিটামল: ৫০০mg – ১০০০mg, প্রতি ৪-৬ ঘন্টা অন্তর
আইবুপ্রোফেন: ৪০০mg – ৬০০mg, প্রতি ৪-৬ ঘন্টা অন্তর
ন্যাপ্রোক্সেন: ৫০০mg – ১০০০mg, প্রতি ৮-১২ ঘন্টা অন্তর
ট্রিপট্যানস:
সুমাট্রিপটান: ৫০mg – ১০০mg, প্রতি ৬ ঘন্টা অন্তর
রিজাত্রিপটান: 10mg – 20mg, প্রতি ৪-৬ ঘন্টা অন্তর
জোলমিত্রিপটান: 2.5mg – 5mg, প্রতি ৪-৬ ঘন্টা অন্তর
Ergotamines:
Ergotamine tartrate: 1mg – 2mg, প্রতি ৪-৬ ঘন্টা অন্তর
Dihydroergotamine: 0.5mg – 1mg, প্রতি ৪-৬ ঘন্টা অন্তর
কিছু সতর্কতা:
দীর্ঘদিন ধরে ব্যথানাশক ঔষধ ব্যবহার না করা উচিত।
গর্ভবতী ও স্তন্যদানকারী মায়েদের ডাক্তারের পরামর্শ অনুযায়ী ঔষধ ব্যবহার করতে হবে।
কোন ঔষধ ব্যবহার করার আগে ডাক্তারের পরামর্শ নেওয়া উচিত।
মাথার এক পাশে ব্যাথার জন্য ঔষধ ছাড়াও আরও কিছু উপায় আছে:
গরম সেঁক: গরম পানিতে ভেজা তোয়ালে মাথায় সেঁক দিলে ব্যথা কমে।
ঠান্ডা সেঁক: বরফের টুকরো কাপড়ে মুড়িয়ে মাথায় সেঁক দিলেও ব্যথা কমে।
ম্যাসাজ: মাথা, ঘাড়, কাঁধে হালকা ম্যাসাজ করলে ব্যথা কমে।
আদা: আদা চা বা আদা চিবিয়ে খেলে ব্যথা কমে।
পানি: প্রচুর পানি পান করলে ডিহাইড্রেশন দূর হয় এবং মাথা ব্যথা কমে।
ঘুম: পর্যাপ্ত ঘুম মাথাব্যথা দূর করতে সাহায্য করে।
খাবার: সময়মতো পুষ্টিকর খাবার খান।
চোখের যত্ন: দীর্ঘক্ষণ মোবাইল, কম্পিউটার ব্যবহার না করা, নিয়মিত চোখের বিশ্রাম নেওয়া।
আপনার মাথার এক পাশে ব্যাথা যদি নিয়মিত হয়, তীব্র হয়, বা অন্যান্য উপসর্গ থাকে, তাহলে অবশ্যই ডাক্তারের পরামর্শ নিন।
মাথা ব্যথা কমানোর সেরা ১০টি ওষুধের নাম
এখানে মাথাব্যথা কমানোর জন্য ১০টি ওষুধের নাম দেওয়া হলঃ
১. প্যারাসিটামল: এটি একটি সাধারণ ওষুধ যা মাথা ব্যাথা এবং জ্বর কমাতে কার্যকর। এটি ট্যাবলেট, ক্যাপসুল, তরল এবং সাপোজিটরির আকারে পাওয়া যায়।
২. আইবুপ্রোফেন: এটি আরেকটি সাধারণ ওষুধ যা মাথাব্যথা, জ্বর এবং প্রদাহ কমাতে কার্যকর। এটি ট্যাবলেট, ক্যাপসুল, তরল এবং জেলের আকারে পাওয়া যায়।
৩. ন্যাপ্রোক্সেন: এটি একটি ননস্টেরয়েডাল অ্যান্টি-ইনফ্লেমেটরি ড্রাগ (এনএসএআইডি) যা মাথাব্যথা, জ্বর এবং প্রদাহ কমাতে কার্যকর। এটি ট্যাবলেট, ক্যাপসুল, তরল এবং সাসপেনশনের আকারে পাওয়া যায়।
৪. অ্যাসপিরিন: এটি একটি সাধারণ ওষুধ যা মাথাব্যথা, জ্বর এবং ব্যথা কমাতে কার্যকর। এটি ট্যাবলেট, ক্যাপসুল, চিবানো ট্যাবলেট এবং effervescent ট্যাবলেট আকারে পাওয়া যায়।
৫. ক্যাফেইন: এটি একটি স্টিমুল্যান্ট যা মাথাব্যথা কমাতে সাহায্য করতে পারে, বিশেষ করে যদি এটি মাইগ্রেন হয়। এটি কফি, চা, কোলা এবং সोडায় পাওয়া যায়। এটি ওষুধের আকারেও পাওয়া যায়।
৬. এ্যারগোটামিন: এটি একটি ওষুধ যা মাইগ্রেনের চিকিৎসায় ব্যবহৃত হয়। এটি ট্যাবলেট, ক্যাপসুল, ন্যাসাল স্প্রে এবং ইনজেকশনের আকারে পাওয়া যায়।
৭. ট্রিপট্যানস: এগুলি ওষুধের একটি শ্রেণী যা মাইগ্রেনের চিকিৎসায় ব্যবহৃত হয়। এগুলি ট্যাবলেট, ক্যাপসুল, ন্যাসাল স্প্রে এবং ইনজেকশনের আকারে পাওয়া যায়।
৮. ডিহাইড্রোএরগোটামিন: এটি একটি ওষুধ যা মাইগ্রেনের চিকিৎসায় ব্যবহৃত হয়। এটি ন্যাসাল স্প্রে এবং ইনজেকশনের আকারে পাওয়া যায়।
৯. মেথোট্রেক্সেট: এটি একটি ওষুধ যা মাইগ্রেন প্রতিরোধে ব্যবহৃত হয়। এটি ট্যাবলেট এবং ইনজেকশনের আকারে পাওয়া যায়।
১০. প্রোপ্রানোলল: এটি একটি ওষুধ যা মাইগ্রেন প্রতিরোধে ব্যবহৃত হয়। এটি ট্যাবলেট এবং ক্যাপসুলের আকারে পাওয়া যায়।
দ্রষ্টব্য: এটি কেবলমাত্র একটি তথ্যমূলক তালিকা এবং এটি চিকিৎসা পরামর্শের বিকল্প নয়। আপনার যদি মা
মাথা ব্যাথার ওষুধ নাপা
মাইগ্রেনের জন্য অনেকগুলি ভিন্ন ওষুধ পাওয়া যায় এবং আপনার জন্য সঠিকটি খুঁজে বের করা একটি চ্যালেঞ্জ হতে পারে। এখানে শুরু করার জন্য কয়েকটি বিকল্প রয়েছে:
ওভার-দ্য-কাউন্টার (ওটিসি) ব্যথানাশক: আইবুপ্রোফেন (অ্যাডভিল, মোট্রিন আইবি) বা অ্যাসিটামিনোফেন (টাইলেনল) এর মতো ওটিসি ব্যথানাশকগুলি মাইগ্রেনের হালকা থেকে মাঝারি উপসর্গগুলির জন্য সহায়ক হতে পারে।
অ্যাসিটামিনোফেন
ট্রিপট্যানস: ট্রিপট্যানস হল ওষুধের একটি শ্রেণী যা বিশেষভাবে মাইগ্রেনের চিকিৎসার জন্য তৈরি করা হয়েছে। এগুলি 5-HT1B রিসেপ্টরগুলিকে সক্রিয় করে কাজ করে, যা মস্তিষ্কে রক্তনালীগুলির সংকোচন এবং প্রদাহকে বাধা দেয়। ট্রিপট্যানগুলি মুখের মাধ্যমে, নাকের মাধ্যমে বা ইনজেকশনের মাধ্যমে নেওয়া যেতে পারে।
এরগোটামিন এবং ডিহাইড্রোএরগোটামিন: এগুলি ওষুধের একটি পুরানো শ্রেণী যা মাইগ্রেনের চিকিৎসার জন্য ব্যবহৃত হয়ে আসছে। এগুলি ট্রিপট্যানগুলির মতো কার্যকর, তবে এর বেশি পার্শ্ব প্রতিক্রিয়াও হতে পারে।
অ্যান্টিডিপ্রেসেন্ট এবং অ্যান্টিকনভালসেন্টস: কিছু অ্যান্টিডিপ্রেসেন্ট এবং অ্যান্টিকনভালসেন্টগুলি মাইগ্রেন প্রতিরোধে সহায়ক হতে পারে। এই ওষুধগুলি প্রতিদিন নেওয়া হয়, এমনকি যখন আপনার মাইগ্রেন না থাকে তখনও।
আপনার জন্য কোন ওষুধটি সঠিক তা নির্ধারণ করার জন্য, আপনার ডাক্তারের সাথে আপনার মাইগ্রেনের তীব্রতা এবং ফ্রিকোয়েন্সি নিয়ে কথা বলা গুরুত্বপূর্ণ। তারা আপনাকে বিভিন্ন চিকিৎসা বিকল্পগুলি ওজন করতে এবং আপনার জন্য সেরা সিদ্ধান্ত নিতে সহায়তা করতে পারে।
এখানে মাইগ্রেনের ওষুধের কিছু নির্দিষ্ট উদাহরণ রয়েছে:
ট্রিপট্যানস:
সুমাট্রিপটান (ইমिट্রেক্স)
রিজাত্রিপটান (ম্যাক্সাল্ট)
আলমোট্রিপটান (আক্সার্ট)
ফ্রোভাট্রিপটান (ফ্রোভায়)
এলেট্রিপটান (অ্যাম্বিট্রিপ)
এরগোটামিন এবং ডিহাইড্রোএরগোটামিন:
এরগোটামিন (এরগোমার)
ডিহাইড্রোএরগোটামিন (ডি.এইচ.ই.)
অ্যান্টিডিপ্রেসেন্ট এবং অ্যান্টিকনভালসেন্টস:
ভেনলাফ্যাক্সিন (এফেক্সোর)
টপিরামেট (টোপাম্যাক্স)
ডাইভালপ্রোেক্স (ডেপাকোট)